Availability: 999 in stock
Product Description
বর্তমান সময়ে বাংলাদেশে জনপ্রিয় ব্যবসা গুলোর মধ্যে একটি হচ্ছে pharmacy বিজনেস। বর্তমানে বাংলাদেশের বেকার তরুণ তরুণীর সংখ্যা অনেক বেশি। অনেকেই চাকরি নামক সোনার হরিণের পেছনে ঘুরে নিজের মূল্যবান সময় নষ্ট করছে। আবার কিছু সংখ্যক চাকরি পেলেও তাদের প্রত্যাশিত স্যালারি পাচ্ছে না।
যারা চাকরির পিছনে না ঘুরে নিজের পায়ে কিছু করতে চান তাদের জন্য আমরা নিয়ে এসেছি এই “ফার্মেসি ব্যবসায়ের গাইডলাইন” পিডিএফ বইটি। এই বইটি শেষ করে যে কেউ চাইলে চাইলে সামান্য কিছু টাকা ইনভেস্টমেন্ট করেই একটি লাভজনক pharmacy ব্যবসা গড়ে তুলতে পারেন।
বাংলাদেশ একটি ঘনবসতিপূর্ণ দেশ এবং যেখানে মানুষ রয়েছে সেখানেই Pharmacy / ওষুধের প্রয়োজন আজীবন থাকবে। মানুষ নিয়মিত বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হয়ে অসুস্থ হয়ে থাকে আর এই অসুস্থতা থেকে সুস্থ হতে হলে প্রয়োজন হয় ওষুধ সেবনের।
আর এই ঔষধ ক্রয় করার জন্য মানুষকে বিভিন্ন Pharmacy / ওষুধের দোকানে যেতে হয়। তাই আপনি যদি একজন শিক্ষিত বেকার যুবক হয়ে থাকেন এবং আপনার নিজের একটি ফার্মেসি বিজনেস শুরু করতে চান সেক্ষেত্রে আমাদের “ফার্মেসী ব্যবসার গাইডলাইন” বইটি আপনার ব্যবসা প্রতিষ্ঠান শুরু করতে সাহায্য করবে।
এছাড়া অনেকেই আছেন হয়তো পরিপূর্ণভাবে ফার্মেসী বিজনেস সম্পর্কে ধারণা না থাকার পরেও ব্যবসা প্রতিষ্ঠান চালু করে দিয়েছেন। কিন্তু লাভের মুখ দেখছেন না। তাদের জন্যও আমাদের বইটি আপনার ব্যবসা প্রতিষ্ঠানকে লাভজনক প্রতিষ্ঠানে রূপান্তর করতে সাহায্য করবে।
Pharmacy কি?
ফার্মেসি হলো ওষুধের প্রস্তুতি, ব্যবহার, বিপণন, পর্যালোচনা এবং পর্যবেক্ষণের চর্চা ও বিজ্ঞান। এটি একটি বিবিধ বিজ্ঞান কারণ এটি স্বাস্থ্য বিজ্ঞানকে ঔষধপ্রস্তুতের বিদ্যা সংক্রান্ত বিজ্ঞান এবং প্রাকৃতিক বিজ্ঞান এর সাথে যুক্ত করে।
ফার্মেসির মূল লক্ষ্য হলো ওষুধের নিরাপদ, কার্যকরী ও সাশ্রয়ী ব্যবহার নিশ্চিত করা। এটি রোগীদের ওষুধ সম্পর্কে সঠিক তথ্য প্রদান, ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া সম্পর্কে সতর্ক করা এবং ওষুধের কার্যকারিতা উন্নত করার জন্য গবেষণা পরিচালনার মাধ্যমে এ লক্ষ্য অর্জন করে।
Pharmacy বিভিন্ন ক্ষেত্রে কাজ করে, যেমন:
- ঔষধ উৎপাদন: ফার্মাসিস্টরা ঔষধের সঠিক ফর্মুলেশন তৈরি, উৎপাদন এবং মান নিয়ন্ত্রণের সাথে জড়িত।
- ঔষধ বিপণন: ফার্মাসিস্টরা ঔষধের কার্যকারিতা এবং সুরক্ষা সম্পর্কে ডাক্তার, নার্স এবং অন্যান্য স্বাস্থ্যসেবা পেশাদারদের সাথে যোগাযোগ করে।
- ঔষধ ব্যবহার পর্যবেক্ষণ: ফার্মাসিস্টরা রোগীদের ওষুধের ব্যবহার পর্যবেক্ষণ করে এবং যেকোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া বা সমস্যা চিহ্নিত করে।
- ঔষধ গবেষণা: ফার্মাসিস্টরা নতুন ঔষধ আবিষ্কার এবং বিদ্যমান ঔষধের কার্যকারিতা উন্নত করার জন্য গবেষণা পরিচালনা করে।
ফার্মাসিস্টরা বিভিন্ন ধরনের প্রতিষ্ঠানে কাজ করে, যেমন:
- হাসপাতাল: হাসপাতালের ফার্মেসিতে ফার্মাসিস্টরা রোগীদের জন্য ওষুধ প্রস্তুত করে, ওষুধের ব্যবহার পর্যবেক্ষণ করে এবং রোগীদের ওষুধ সম্পর্কে পরামর্শ দেয়।
- ওষুধের দোকান: ওষুধের দোকানে ফার্মাসিস্টরা রোগীদের জন্য ওষুধ বিক্রি করে, ওষুধের ব্যবহার সম্পর্কে পরামর্শ দেয় এবং ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া সম্পর্কে সতর্ক করে।
- ঔষধ কোম্পানি: ঔষধ কোম্পানিতে ফার্মাসিস্টরা ঔষধের উৎপাদন, বিপণন এবং গবেষণার সাথে জড়িত।
- সরকারি সংস্থা: সরকারি সংস্থায় ফার্মাসিস্টরা ঔষধ নিয়ন্ত্রণ, ওষুধের নিরাপত্তা এবং ওষুধের প্রাপ্যতা নিশ্চিত করার সাথে জড়িত।
ফার্মেসি একটি গুরুত্বপূর্ণ স্বাস্থ্যসেবা পেশা যা রোগীদের ওষুধের নিরাপদ এবং কার্যকর ব্যবহার নিশ্চিত করতে সাহায্য করে।
তাই আর দেরি না করে আপনার বেকারত্ব দূর করতে অথবা আপনার রানিং ফার্মেসী বিজনেস কে লাভজনক করতে এখনই আমাদের ফার্মেসী ব্যবসার গাইডলাইন বইটি সংগ্রহ করুন। আশা করি এই বইয়ের গাইডলাইন আপনারা সঠিকভাবে মানতে পারলে আপনার ফার্মেসি ব্যবসাটি একটি লাভজনক ব্যবসায়ের রূপান্তরিত হবে।
ফার্মেসি ব্যবসায়ের গাইডলাইন পিডিএফ বইয়ে কি কি বিষয় নিয়ে আলোচনা থাকছে?
চলুন একনজরে দেখে নেই আমাদের এই বইয়ে কি কি বিষয় নিয়ে আলোচনা থাকছে:
চ্যাপ্টার – ১: সূচনা।
চ্যাপ্টার – ২: ফার্মেসি পরিচালনায় প্রয়োজনীয় কাগজপত্র তৈরি।
চ্যাপ্টার – ৩: সম্পর্কিত ধারণা।
চ্যাপ্টার – ৪: ফার্মেসি ব্যবসা জন্য স্থান নির্বাচন।
চ্যাপ্টার – ৫: ঔষধ সম্পর্কিত তথ্য পার্ট ১ (General)
চ্যাপ্টার – ৬: ঔষধ সম্পর্কিত তথ্য পার্ট ২ (Generic name)
চ্যাপ্টার – ৭: ঔষধ সম্পর্কিত তথ্য পার্ট ৩ (Anti microbial drug)
চ্যাপ্টার – ৮: ঔষধ সম্পর্কিত তথ্য পার্ট ৪ (Cardiovascular drug)
চ্যাপ্টার – ৯: ঔষধ সম্পর্কিত তথ্য পার্ট ৫ (Nervous system drug)
চ্যাপ্টার – ১০: ঔষধ সম্পর্কিত তথ্য পার্ট ৬ (Skin related drug)
চ্যাপ্টার – ১১: ঔষধ সম্পর্কিত তথ্য পার্ট ৭ (Allergical drug)
চ্যাপ্টার – ১২: ঔষধ সম্পর্কিত তথ্য পার্ট ৮ (Anemia related drug)
চ্যাপ্টার – ১৩: ঔষধ সম্পর্কিত তথ্য পার্ট ৯ (Bone formation drug)
চ্যাপ্টার – ১৪: ঔষধ সম্পর্কিত তথ্য পার্ট ১০ (Vitamin mineral drug)
চ্যাপ্টার – ১৫: ঔষধ সম্পর্কিত তথ্য পার্ট ১১ (Arthritis and pain)
চ্যাপ্টার – ১৬: ঔষধ সম্পর্কিত তথ্য পার্ট ১২ (ENT drug)
চ্যাপ্টার – ১৭: ঔষধ সম্পর্কিত তথ্য পার্ট ১৩ (Diabetes related drug)
চ্যাপ্টার – ১৮: ঔষধ সম্পর্কিত তথ্য পার্ট ১৪ (Eye related drug)
চ্যাপ্টার – ১৯: ঔষধ সম্পর্কিত তথ্য পার্ট ১৫ (Gastric related drug)
চ্যাপ্টার – ২০: ঔষধ সম্পর্কিত তথ্য পার্ট ১৬ (Respiratory system)
চ্যাপ্টার – ২১: ঔষধ সম্পর্কিত তথ্য পার্ট ১৭ (Injection)
চ্যাপ্টার – ২২: ওটিসি প্রোডাক্ট।
চ্যাপ্টার – ২৩: প্রোডাক্ট লিস্ট।
চ্যাপ্টার – ২৪: প্রেসক্রিপশন সম্পর্কিত ধারণা।
চ্যাপ্টার – ২৫: কিছু ওষুধের ব্যতিক্রমী ব্যবহার।
চ্যাপ্টার – ২৬: সংবেদনশীল কিছু ঔষধ ও সতর্কতা।
চ্যাপ্টার – ২৭: ডঃ সিলেকশন।
চ্যাপ্টার – ২৮: ফার্মেসি সাজসজ্জা ও ডেকোরেশন।
চ্যাপ্টার – ২৯: ডেট ওভার প্রোডাক্ট ফাইন্ড আউট।
চ্যাপ্টার – ৩০: অল্প টাকায় ফার্মেসী পরিচালনায় কিছু কৌশল ও পরামর্শ।
চ্যাপ্টার – ৩১: ফার্মেসী সম্পর্কিত প্রয়োজনীয় মোবাইল অ্যাপের ব্যবহার।
চ্যাপ্টার – ৩২: মার্কেটিং পলিসি।
চ্যাপ্টার – ৩৩: ফার্মেসী ব্যবসায় লাভ লস।
চ্যাপ্টার – ৩৪: ফার্মেসী ব্যবস্থাপনার নিয়মনীতি ও আইন।
চ্যাপ্টার – ৩৫ : ফার্মাসিটিক্যাল কোম্পানি সম্পর্কিত ধারণা।
চ্যাপ্টার – ৩৬ : উপসংহার।